Share/Bookmark Subscribe

শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১০

আসুন জেনে নিই Windows Server 2003 এর বিভিন্ন ব্যবহার

কম্পিউটারে Server 2003 ইন্সটল করার পরে একজন ব্যবহারকারির পরবর্তী কাজ হল ঐ Server টি কি কাযে ব্যবহার করা হবে তা ঠিক করে দেয়া। যেমন ঐ Serverটি কি DNS, DHCP, Active Directory হিসেবে কাজ করবে নাকি এইসব। আপনি যখন Server 2003 ইন্সটল করবেন প্রথমবার আপনার কম্পিউটারে তখন "Manage Your Server"  নামে একটি উইন্ডো আসবে নিচের ছবির মত

windows server 2003 role detail

এবার আসুন জেনে নিন আপনি আপনার Server কে কি কি কাজে ব্যবহার করতে পারবেন ---- >

File Server : এইটি আপনাকে সাহায্য করবে আপনার কম্পিউটারের ফাইল এবং ডিরেক্টরিকে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রন করতে। এই Server এর সাহায্যে আপনি Disk Quota ব্যবহার করতে  পারবেন Userদের জন্য।

Print Server : এর সাহায্যে আপনি আপনার প্রিণ্টারকে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন যেমনঃ Printer share, print management সহ ইত্যাদি।

Application Server : এর সাহায্য আপনি Web Hosting এর কাজ করতে পারবেন। আপনি যখন এই Server টি কনফিগার করবেন তখন সে নিজ থেকে IIS 6.0, ASP.NET এবং COM+ ইন্সটল করে থাকে।

Mail Server : আপনার যদি ইচ্ছে হয় যে আপনার ইন্সটল করা windows server 2003 কে Mail Server হিসেবে কাজ করাবেন তখন আপনি এই অপশনটি ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি যখন এই Mail  Server কনফিগার করবেন তখন কম্পিউটার নিজ থেকে POP3 এবং SMTP ইন্সটল করে থাকে।

Terminal Server : এর অপশনটি ব্যবহার করলে আপনি Remote Desktop Connection এর সুবিধা পাবেন।  

VPN Server : এইটি আপনাকে একাধিক Protoclo Routing এবং Remote Access করতে সহায্য করে Dial-in, Local Area Network (LAN) এবং Wide Area Network (WAN) এর ক্ষেত্রে। Virtual Private Connection আপনাকে দূরবর্তী সাইটের সাথে Encryption এর সাহায্যে সংযুক্ত হতে সাহায্য করে থাকে।

Domain Controller (Active Directory) : এটি আপনাকে সাহায্য করবে আপনার নেটওর্য়াকে থাকা Client Computer কে Directory Service দিতে। এই অপশনটি আপনাকে নতুন Domain Controller কনফিগার করতে সাহায্য করে।

DNS Server : এর কাজ হল Host Name কে IP address -এ এবং IP addressকে Host Name রুপান্তর করা।

DHCP Server : DHCP এর কাজ হল নেটওর্য়াকে থাকা সকল কম্পিউটারকে IP Address বন্টন করা। আমরা যখন ইন্টারনেট সংযোগ নিই তখন কম্পিউটারে যে 192.168.50.1 IP address দেখতে পাই আসলে ঐ IP address টি ঐ DHCP Server দিয়ে থাকে।

WINS Server : এর সাহায্যে আপনি Computer Name কে NetBios Name থেকে IP address -এ কনফিগার করে থাকে। আর এটি Windows 95 এবং Windows NT এর ক্ষেত্রে বেশী ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
এখন আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযয়ী আপনার Windows Server 2003 কে কনফিগার করে নিতে পারবেন।

এটি আমার ইংরেজী Server role details in windows server 2003 ব্লগের বাংলা অনুবাদ।
আরো পড়ুন ...

সোমবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১০

Directory Service বলতে কি বুঝায় ?

আমরা যারা নেটওর্য়াকিং নিয়ে কাজ করি তাদের কাছে এই Directory Service টি বেশ পরিচিত। Directory Service হল নেটওর্য়াকের এমন একটি সার্ভিস, যে নেটওর্য়াকের সকল Resources চিহ্নিত করে এবং ঐ সকল Resources এর যাবতীয় তথ্য ব্যবহারকারির নিকট সরবরাহ করে থাকে। উদাহরণ হিসেবে বলি, আমরা যখন কম্পিউটার থেকে Share Folder এর জন্য কোন  search করি নেটওর্য়াকের মাধ্যমে তখন এই Directory Service আমাদের সামনে ঐ Share Folder টি খুজে বের করতে সাহায্য করে।

A directory service is a network service that identifies all resources on a network and makes that information available to users and applications

Directory Service এর অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ Service হল Active Directory. এই Active Directory নেটওর্য়াকিং এর Windows Server 2003 and Server 2008 এর ক্ষেত্রে খুব অবদান রাখে।

এই Active directory এর যেসকল সুবিধা আছে তা হল-

Domain Name System (DNS) Integration

এই DNS এর কাজ হল কোন নামকে আইপি/IP address -এ রুপান্তরিত করা। যেমনঃ আমরা যখন ইন্টারনেটে www.microsoft.com লিখে সার্চ করি তখন এই DNS www.microsoft.com কে 192.168.19.2  আইপি/IP address -এ রুপান্তরিত করে আমাদের কম্পিউটারের সামনে নিয়ে আসে।

Scalability

এই Active directory এর সাহায্যে আপনি ১- ১০০০০০০০০ বেশি কম্পিউটারকে খুব সহজে  অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন আপনার চাহিদা অনুসারে।

Centralized Management

এই Active directory এর সাহায্যে আপনি একটি সার্ভার কম্পিউটারে বসে একসাথে ১-১০০০০০০০০০০টির বেশি কম্পিউটারকে খুব সহজে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। যেমন আপনার যদি কোন কম্পিউটারে একসাথে ৫টি কম্পিউটারে ১০০টি User Account খুলতে হয় তাহলে আপনি তা খুব সহজে এই Active directory এর সাহায্যে করতে পারবেন।

Delegated Administration

এই delegated administration এর সাহায্যে আপনি খুব সহজে আপনার কিছু কাজ অন্য User এর নিকট বন্টণ করতে পারবেন। যেমন, আপনার প্রতিষ্টানে কোন কারণে নতুন করে ১০০০টি User Account খুলতে হবে। কিন্তু আপনার যদি ইচ্ছে হয় যে আপনি কিছু পরিমাণ User Account তৈরির কাজ অন্য কাউকে দিয়ে করাবেন, তখন আপনি এই delegated administration এর সুবিধা গ্রহন করতে পারবেন।

আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন এইখানে What is a Directory Service ?
আরো পড়ুন ...

শনিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১০

জেনে নিন Windows Server 2003 এর বিভিন্ন Edition সম্পর্কে

Windows Server 2003 কে ব্যবহার করা হয় মূলত Server এর বিভিন্ন প্রয়োজনে যেমনঃ Networking, DHCP, DNS, Domain Controller, WEB সহ আরো অনেক কাজে। আর এই Windows Server 2003 এর রয়েছে বিভিন্ন Edition, এদের কাজের প্রকৃতি অনুসারে। নিচে তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা হল 

Web Edition : এই Windows Server 2003, Web Edition কে মূলত তৈরি করা হয়েছে Web Server এর কাজ করার জন্য। মাইক্রোসফট এই Editionটি ব্যক্তিক্ষত্রে বিক্রি করে না, শুধুমাত্র তাদের Business Partner দের বিক্রি করে থাকে। তাছাড়া এই Edition টি Active Directory Domain এর সদস্য হতে পারে কিন্তু সে নিজে Active Directory Domain Controller হতে পারে না।

Small Business Server Edition : এই Edition টি মূলত সম্পূর্ণ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে এবং এর ২টি Edition: Standard এবং Premium রয়েছে. এই Small Business Server Edition টি দিয়ে Web Server, File and infrastructure server এবং Domain Controller এর কাজ করা যায়।

Standard Edition : নির্ভরযোগ্য নেটওর্য়াক অপারেটিং সিস্টেম, সহজ এবং দ্রুততার জন্য এই Editionটি সবার নিকট বেশ প্রিয়। এই Standard Edition এর সাহায্যে আপনি Web Server, File and infrastructure server এবং Domain Controller এর কাজ করতে পারবেন।

Enterprise Edition : Windows Server 2003, Standard Edition এর সবগুলো বৈশিষ্ট্য এই Edition টির মধ্যে আছে। আপনি এই Enterprise Edition টি দিয়ে Web server, File and infrastructure server, Domain Controller এবং Scalable, business-critical applications এর কাজ করতে পারবেন। এই Windows Server 2003, Enterprise Edition টি মূলত মাঝারি এবং বড় ব্যবসাক্ষেত্রকে লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে। Windows Server 2003 Standard Edition এবং Windows Server 2003 Enterprise এর মধ্যে মূল পাথর্ক্য হল এদের High-Performance. Enterprise Edition উচ্চ গতির Server এর কাজ করতে পারে যা Standard Edition দিয়ে হয় না। 

Datacenter Edition : এই Edition টি হল জটিল Application এবং উচ্চ গতির Scalability এবং Availability নির্ভর উপযোগি। এই Edition এবং Enterprise Edition এর মধ্যে পাথর্ক্য হল Datacenter Edition অনেক বেশি Memory এবং Powerful Multiprocessor কাজ করে থাকে। 

এট আমার ইংরেজী Windows Server 2003 Editions এর বাংলা অনুবাদ
আরো পড়ুন ...

শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১০

আপনার গুরত্বপূর্ন গেমস এবং সফটওয়্যারকে পাসওয়ার্ড দিয়ে নিরাপদ রাখুন

আমাদের সবার কাছে এমন অনেক গেমস এবং সফটওয়্যার আছে যেগুলো অনেক বেশি গুরত্বপূর্ন। আর এই গেমস বা সফটওয়্যারকে যদি পাসওয়ার্ড দিয়ে নিরাপদে রাখা যায়, যেন কেউ চুরি করে অন্য কম্পিউটারে ব্যবহার করতে না পারে তাহলে বেশ ভাল হয়। তাহলে বেশি কথা না বলে দেখিয়ে দিই কিভাবে করবেন। প্রথমে 1 MB এই Freeware  প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করে আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করে নিন। ইন্সটল করা শেষে প্রোগ্রামটি অপেন করুন। নিচের মত একটি ছবি দেখতে পারবেন
How to make password protected game
এরপর আপনি OPEN -এ ক্লিক করে আপনার ঐ কাঙ্খিত .exe ফাইলটি দেখিয়ে দিন নিচের ছবির মত
How to make password protected game
এখন আপনি আপনার কাঙ্খিত পাসওয়ার্ড দিয়ে Protect এ ক্লিক করুন নিচের ছবির মত।
How to make password protected game
এখন আপনার ঐ পাসওয়ার্ড দেয়া ফাইলটিকে চালু করলে নিচের মত একটি ছবি আসবে পাসওয়ার্ড দেয়ার জন্য 
How to make password protected game
এখন এই পাসওয়ার্ড দেয়া প্রোগ্রামটি অন্য কম্পিউটারে কেউ চুরি করে ব্যবহার করলে ততক্ষন পযর্ন্ত ব্যবহার করা যাবে না যতক্ষন না সঠিক পাসওয়ার্ড দেয়া হবে।  এটি আমার Make your Games and Software are password protected ব্লগের বাংলা অনুবাদ
আরো পড়ুন ...

বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১০

কিভাবে ইন্টারনেট এর সাহায্যে ফাইল আদান-প্রদান করা হয় ?

আমরা তো কম বেশী সবাই ইন্টারেনেট এর সাহায্যে বিভিন্ন রকমের ফাইল একে অপরকে পাঠিয়ে থাকি। কিন্তু কখনো কি চিন্তা করে দেখেছেন এই ফাইল ইন্টারেনেট এর মাধ্যমে কিভাবে প্রেরন করা বা গ্রহন করা হয়। আজ আমি আমি আমার এই পোষ্টে সেই বিষয়টি ব্যাখ্যা করব।

OSI model কে ব্যবহার করা হয়  নেটওয়ার্ক এর মধ্যে কিভাবে যোগাযোগ স্থাপন হয় সেটিকে বুঝানোর জন্য। এই OSI model ১৯৭৮ সালে প্রবতির্ত হয় International Organization for Standardization (ISO) দ্বারা। এই OSI model এর সাহায্যে সাতটি ধাপে ফাইল পাঠানো এবং গ্রহন এর কাজ করা হয়। আর এই OSI model এর সাতটি ধাপগুলো হল

What is the OSI Model

* Application Layer : যখন আপনি কোন ফাইল ইন্টারেনেট এর সাহায্যে পাঠান তখন Application Layer ঐ ফাইলের জন্য নেটওয়ার্কে প্রবেশ পথ হিসেবে কাজ করে। আপনার পাঠানো ফাইলগুলো প্রথমে Application Layer-এ এসে হাজির হয় নেটওয়ার্কে তার প্রবেশ টিকিট পাওয়ার জন্য।

* Presentation Layer : আপনার পাঠানো ফাইলগুলো যখন Application Layer এর প্রবেশ টিকেট পায় তখন সেই ফাইলটি Presentation Layer-এ এসে হাজির হয়। এই Presentation Layer এর কাজ হল ঐ ফাইলগুলোকে নেটওয়ার্কের উপযোগী বিভিন্ন syntax -এ রুপান্তর করা। আর আপনার পাঠানো ফাইল যখন আপনার প্রেরকের নিকট চলে আসে তখন এই Presentation Layer ঐ ফাইলকে আবার কম্পিউটার উপযোগি Syntax-এ রুপান্তর করে নেয়।

* Session Layer : এই Session Layer  কাজ হল প্রেরক এবং প্রাপকের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে নেটওয়ার্কের স্থাপন নিশ্চিতকরন করা।

* Transport Layer : এই Transport Layer এর কাজ হল ফাইলগুলোকে যেভাবে পাঠানো হয়েছে ঠিক সেইভাবে প্রাপকের নিকট কোন ধরনের তথ্য না হারিয়ে বা কোন ফাইল কপি না করে ঠিকভাবে প্রেরন করা। যখন কোন ফাইল নেটওয়ার্কের মাধম্যে পাঠানো হয় ত্তখন সেই ফাইলকে বিভিন্ন অংশে বিভক্ত করে প্রাপকের নিকট পাঠানো হয়।

* Network Layer : এই Layer এর কাজ হল প্রেরকের নেটওয়ার্কের মাধ্যম চিহ্নিত করা এবং সেই নেটওয়ার্ক দিয়ে অন্যান্য নেটওয়ার্কে যোগাযোগ স্থাপন করা।

* Data-Link Layer : এই Layer-টির কাজ হল কোন ধরনে ভুল ছাড়া পাঠানো ফাইলগুলোকে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে (নেটওয়ার্কের মাধম্যে) পাঠানো।

* Physical Layer : এই Layer এর সাহায্যে প্রেরকের পাঠানো ফাইলগুলো প্রাপকের কম্পিউটারে এসে হাজির হয়।

**** আমরা যখন কোন ফাইল ডাউনলোড করি তখন এই উপরের সাতটি ধাপ ধারাবাহিকভাবে সম্পন্ন করে ডাউনলোডকৃত ফাইলটি আমাদের কম্পিউটারে আসে ****

এটি আমার ইংরেজি ব্লগের What is the OSI Model? বাংলা অনুবাদ
আরো পড়ুন ...

বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১০

আপনার WINDOWS XP এর লগিন স্ক্রীন পরিবর্তন করুন খুব সহজে

আমরা যারা উইন্ডোজ এক্সপি কম্পিউটারে ব্যবহার করে থাকি সবাই লক্ষ্য করেছি যে কম্পিউটার লগিন করার সময় উইন্ডোওজ এক্সপির ডিফল্ট লগিন স্ক্রীন লোড হয়। যা মাঝে মাঝে অনেকের হয়ত ভাল লাগে না। এখন আপনি ইচ্ছে করলে খুব সহজে যখন তখন আপনার কম্পিউটারের উইন্ডোজ এক্সপির লগিন স্ক্রীন পরিবর্তন করতে পারবেন। আর সেটি করার জন্য আপনি ৫ মেগাবাইটের এই ফাইলটি প্রথমে ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড করা শেষে এই Login Screen by Emdad Khan.jar জিপ ফাইলটি আনজিপ করে নিন। এরপর আপনি emdadblog জিপ ফাইলটি আনজিপ করে নিন এবং আপনার কম্পিউটারে যে ড্রাইভে এক্সপি ইন্সটল করা আছে সেখানে  গিয়ে Windows\Resources -emdadblog ফোল্ডারটি কপি পেষ্ট করে দিন। নিচের ছবিটি দেখুন

how to change windows xp login screen

এখন emdadblog ফোল্ডার থেকে emdadblog(setup).exe ফাইলটির উপর ডবল ক্লিক করে log off করুন। log off করার পর আপনি নিচের ছবির মত লগিন স্ক্রীন দেখতে পাবেন।

 how to change windows xp login screen

এইতো গেল আমার Customized login screen for windows xp. কিন্তু আপনি ইচ্ছে করলে আপনার নিজের মত করে লগিন স্ক্রীন তৈরি করতে পারবেন। নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করুন আপনার নিজের customized login screen তৈরি করার জন্য।

১- প্রথমে আপনি যে ফাইলটি ডাউনলোড করেছেন সেখান থেকে আপনি এই  Resource Tuner v1.99 RC3.rar ফাইলটি আনজিপ করে আপনার কম্পিউটারে Resource Tuner প্রোগ্রামটি ইন্সটল করে নিন। 
 
২- এখন আপনি emdadblog ফোল্ডার থেকে logonUI.exe এই ফাইলটি Resource Tuner দিয়ে ওপেন করে Bitamp --> 100 ক্লিক করুন। নিচের ছবিটি দেখুন

how to change windows xp login screen with resource tuner



৩- এখন আপনি এই 100 এর ডবল ক্লিক করুন এবং আপনার পছন্দের .bmp extension যুক্তু যেকোন ছবি দিয়ে একে Replace করে দিন। নিচের ছবিটি দেখুন




৪- আপনি এই Resource Tuner দিয়ে আরো অনেক বিষয় পরিবর্তন করতে পারবেন আপনার লগিন স্ক্রীনে যেমন - "welcome" "loging off" "Shutdown" সহ আরো অনেক লেখাকে। 
 
৫- আপনি আপনার প্রয়োজনমত logonUI.exe ফাইলটি পরিবর্তন করে একে logonUI.exe নামে সেভ করে নিন এবং Windows\resources\emdadblog  ফোল্ডারে গিয়ে একে কপি পেষ্ট করে দিন।

৬- এখন Windows\resources\emdadblog  ফোল্ডার থেকে emdadblog(setup).exe ফাইলটির উপর ডবল ক্লিক করে আপনার কম্পিউটার log off অথবা Restart করুন। 
 
এটি আমার ইংরেজি How to change windows xp login screen ? ব্লগের বাংলা অনুবাদ।

আরো পড়ুন ...

সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১০

Malicious software কী ?

malicious software

Malicious software, যেমন viruses, worms, Trojan horses এইগুলোকে মূলত তৈরি করা হয় কোন কম্পিউটারকে ক্ষতি করার উদ্দেশ্য নিয়ে এবং মাঝে মাঝে এইগুলোকে Malware হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। Spyware মূলত গুপ্তচোর হিসেবে কাজ করে যেমন আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন পরিবর্তন করে দেয়া, কম্পিউটার গতি কমিয়ে দেয়া ইত্যাদি।

কম্পিউটারে spyware প্রবেশ করার বিভিন্ন মাধ্যম আছে যেমন সফটওয়্যার, কিছু web browser সহ ইত্যাদি। কম্পিউটারে Spyware প্রবেশ করার অন্যতম মাধ্যম হল কোন সফটওয়্যার ইন্সটলের সময়। আর এই malicious software কে দূর করার অন্যতম উপায় হল, আপনি যে সফটয়্যার ইন্সটল করবেন তার উদ্দেশ্য এবং ব্যবহার সম্পর্কে ভাল করে জেনে নেয়া। আপনি যখন কোন সফটয়্যার ইন্সটল করবেন তখন তার disclosure, license agreement, and privacy statement ভাল করে পড়ে দেখবেন। মাঝে মাঝে অপ্রয়োজনীয় সফটয়্যারের বর্ণনা license agreement or privacy statement এর শেষে দেয়া থাকে।

এটি আমার ইংরেজি What is Malicious Software ? ব্লগ এর বাংলা অনুবাদ
আরো পড়ুন ...

বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০১০

কিভাবে Hard Disk Partition এর জায়গা বাড়াবেন?


আমরা কম বেশি সবাই একটা সাধারণ সমস্যার সম্মুখিন হয়, আর তা হল Hard Disk Partition এর জায়াগা নিয়ে। ধরূন আপনার computer-এ C: Drive-এ ১৫ জিবি জায়গা বরাদ্দ আছে। এবং এইখানে আপনার Windows file আছে। হঠাৎ করে আপনার ঐ C: ড্রাইভের জায়গা শেষ হয়ে গেল।যার কারণে আপনি নতুন কোন প্রোগ্রাম ইন্সটল করতে পারছেন না যতক্ষন না আপনি ঐ ড্রাইভের জায়গা খালি করছেন। কিন্তু আপনার সব ফাইলই অনেক প্রয়োজনিয় এবং আনইন্সটল করার মত নয়। এখন আপনি কি করবেন ? অনেকে হয়ত বলবেন Disk compress করবেন, Disk cleanup করবেন, অন্য ড্রাইভে প্রোগ্রাম ইন্সটল করবেন ইত্যাদি। যদি এইরকম হয় যে আপনাকে, আপনার কোন প্রোগ্রাম আনইন্সটল করতে হবে না এবং আপনার ঐ ড্রাইভের জন্য আপনি আরো নতুন করে আপনার ইচ্ছে মত জায়গা বরাদ্ধ দিতে পারবেন, তাহলে কেমন হবে। ভাল, বেশি ভাল নাকি অনেক ভাল হবে? আপনার উত্তর যাই হোক না কেন, দেখিয়ে দিই কিভাবে?

আমরা যে পদ্ধতিটা এইখানে ব্যবহার করব তাকে MOUNT বলে। এই MOUNT এর সাহায্যে আপনি C: ড্রাইভের সাথে আপনার Hard disk-এ থাকা অন্যান্য ড্রাইভের সাথে লিংক দিতে পারবেন।

উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে বলি। ধরুন আপনার Hard disk-এ ৪টি ড্রাইভ রয়েছে যথাক্রমে C, D, E এবং F. প্রতিটি ড্রাইভের জন্য বরাদ্ধ দেয়া আছে ২০ জিবি করে। আর আপনার Winodws রয়েছে C: তে। এখন আপনার C: ড্রাইভের জায়গা শেষ। এখন আমি এই C: ড্রাইভের জায়গা বাড়ানোর জন্য C: ড্রাইভের সাথে D: ড্রাইভের লিংক দিয়ে দিব যাতে করে আমি নতুন করে যে প্রোগ্রামগুলো ইন্সটল করব (যে প্রোগ্রামগুলো Windows ড্রাইভ ছাড়া অন্য ড্রাইভে ইন্সটল হয় না) তা যেন এই D: ড্রাইভে ইন্সটল হয়ে যায়।

মনে রাখবেন যতক্ষন আপনার Mount করা ড্রাইভের জায়গা খালি থাকবে ততক্ষন আপনি ঐ ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারবেন, শেষ হয়ে গেলে আপনার আগের করা Mount drive-এর সাথে নতুন করে আরেকটি Mount drive করে দিন।

আসুন তাহলে প্রক্রিয়াটা দেখে নিই।

প্রথমে আপনি আপনার ডেস্কটপ থেকে My computer এর উপর Right mouse ক্লিক করুন। এরপর এইখান থেকে Manage-এ ক্লিক করুন। একটি নতুন উইন্ডো আসবে।এইখান থেকে Disk Management -এ যান। এরপর আপনি আপনার যে ড্রাইভের জন্য Mount options ব্যবহার করবেন তার উপর Right Mouse ক্লিক করুন। নিচের ছবিটি দেখুন

how to use mount option in hard disk

এখন এইখান থেকে "Change Drive Letter and Paths" এর উপর ক্লিক করে "Add" -এ ক্লিক করুন এবং Browse করে আপনার ঐ ড্রাইভটি দেখিয়ে দিন। (আপনি সরাসরি কোন ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারবেন না, আপনাকে ঐ ড্রাইভের একটি ফোল্ডার দেখিয়ে দিতে হবে) নিচের ছবটি দেখুন

how to use mount option in hard disk


এরপর OK করে বের হয় আসুন।

ফলাফল দেখুন

Mount করার আগে ফোল্ডারের অবস্থা ঃ

how to use mount option in hard disk

Mount করার পর ফোল্ডারের অবস্থা

how to use mount option in hard disk

এটি How to mount hard disk partition ? এর বাংলা অনুবাদ

আরো পড়ুন ...

শুধূ ডস কমান্ড দিয়ে আপনার Pen drive কে Bootable windows 7 -এ তৈরি করুন

Pen drive-এর উপকারিতা কি কি তা আমাদের সবারই জানা আছে। এই Pen drive-এর অনেকগুলো উপকারিতার মধ্যে একটি উপকারিতা হল এটা দিয়ে খুব সহজে এবং দ্রুততম সময়ে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা যায়। কিন্তু এই সুবিধা ভোগ করার জন্য আমাদেরকে 3rd party software ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু এখন আর 3rd party software ব্যবহার করতে হবে না আপনাকে Bootable windows 7 Pen drive তৈরি করতে। আসুন দেখে নিই কিভাবে--

আপানার যা প্রয়োজন - ১

* ৪ জিবি পেন-ড্রাইভ (NTFS ফাইল সিস্টেম -এ ফরম্যাট করা) এবং windows 7 installation ডিস্ক।


এখন শুরু করা যাক Bootable windows 7 Pen drive তৈরি করা --

১ প্রথমে আপনি ডস কমান্ড ওপেন করুন। Start>>>all programs>>>accessories>>>Command prompt

২ এখন টাইপ করুন Xcopy X:\*.* /s/e/f  Y:\

মনে রাখা প্রয়োজন যে, এখানে X দিয়ে CD Drive কে এবং Y দিয়ে Pen drive কে বুঝানো হয়েছে।
 

how to make bootable windows 7 pen drive


৩ এখন আপনার Bootable windows 7 Pen drive তৈরি করা শুরু হবে বেশি হলে ৫-১০ মিনিট সময়  লাগবে।

এরপর আপনি আপনার কম্পিউটার restart করে BIOS থেকে Pen drive থেকে বুট করার জন্য কনফিগার করে দিন।

এটি How to create Bootable pen drive for Windows Seven এর বাংলা অনুবাদ
আরো পড়ুন ...

Ubuntu live CD এর বিকল্প হিসেবে Ubuntu live Pendrive ব্যবহার করুন

Ubuntu live Pendrive অপেক্ষাকৃত কম সময়ে চালু হয় Ubuntu live CD থেকে অনেক দ্রুতভাবে। বেশি কথা না বলে দেখিয়ে দিই কিভাবে।

যা প্রয়োজন :

১। Unebootin software. সাইজ : 4.31 MB. ডাউনলোড ঠিকানা Unebootin

২। Ubuntu installation ISO file. এটি ফ্রিতে পাওয়া যায়। ডাউনলোড ঠিকানা http://www.ubuntu.com/getubuntu/download

৩। ১ থেকে ২ GB ধারন ক্ষমতাসম্পন্ন পেন ড্রাইভ

এখন তৈরি করা যাক উবুন্তু ইউএসবি

* প্রথমে ডাউনলোড করা Unebootin রান করুন
 
* একটি নতুন উইনন্ডো আসবে

* এখানে আপনার ডাউনলোড করা Ubuntu ISO ফাইলটি দেখিয়ে দিন এবং সবার নিচে  ড্রাইভ হিসেবে আপনার পেন ড্রাইভকে দেখিয়ে  OK বাটনে ক্লিক করুন
 

* আপনার উবুন্তু ইউএসবি তৈরি করা কাজ শুরু হবে। (৫-৬ মিনিট লাগতে পারে বেশি হলে)
 
* উবুন্তু ইউএসবি তৈরি করা শেষ হলে একটি মেসেজ আসবে Reboot এবং  Exit নিয়ে

* আপনার উবুন্তু ইউএসবি তৈরি করা শেষ। এখন আপনার কম্পিউটার রিবুট করে BIOS কনফিগার করুন পেন ড্রাইভ থেকে বুট করার জন্য। 

এটি Create a Bootable UBUNTU Pen Drive  এর বাংলা অনুবাদ
আরো পড়ুন ...

খুব সহজে আপনার হারিয়ে যাওয়া Administrator password recover করুন

আমরা কম বেশি সবাই এই সমস্যার সম্মুখিন হয় Administrator এর Password ভুলে যাওয়া নিয়ে। অনেকে হয়ত বলবেন এটা আবার এমন কি কঠিন কাজ ! এই কাজটি করার জন্য আমরা তো My computer -> Manage -> local users and groups -> users এর অপশন থেকে করতে পারি। কিন্তু আপনি এই কাজটি তখনই করতে পারবেন যখন আপনি আপনার কম্পিউটারে লগিন করতে পারবেন। আর যখন লগিন করতে পারবেন না তখন কি করবেন ?
আজ আমি আমার এই পোষ্টে এই সমস্যার সমাধান ব্যাখ্যা করব।
এখন শুরু করা যাক সমস্যার সমাধানের কাজ। এই সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি নিচের ধাপগুলো ধারাবাহিকভাবে অনুসরণ করুন।
১ প্রথমে আপনি আপনার এক্সপি সিডি আপনার সিডি ড্রাইভে রেখে BIOS থেকে আপনার computer কে সিডি থেকে বুট করার জন্য কনফিগার করে দিন।
২ এরপর computer যখন বুট করে তখন একটি লেখা আসে যে “Press any Key to boot from cd..”  যে কোন কি প্রেস করুন আপনার keyboard থেকে।
৩ এরপর computer আপনার এক্সপি সেটাপ শুরু করবে।
৪ computer সেটাপ শুরুর এক সময় আপনাকে ENTER কে চাপ দিতে বলবে এবং ENTER কি চাপ দিন
৫ এরপর কম্পিউটার আপনাকে লাইসেন্স অনুমতি গ্রহনের জন্য Keyboard থেকে F8 চাপ দিতে বলবে, আপনি F8 প্রেস করুন
৬ এরপর computer আপনাকে একটি অপশন দিবে আপনার আগের সেটাপ থাকা এক্সপি-কে REPAIR করার জন্য এবং এর জন্য আপনাকে Keyboard থেকে R চাপ দিতে বলবে। আপনি Keyboard থেকে R প্রেস করুন। নিচের ছবিটি দেখুন

৭ এখন computer repair এর কাজ শুরু করবে এবং Repair এর কাজ শেষ করে সে নিজ থেকে RESTART নিবে।
৮ এরপর সে এক্সপি সেটাপ শুরু করবে। এইখানে একটু ভাল করে লক্ষ্য করুন। আপনার computer যখন সেটাপ শুরু করবে তখন মনিটরের স্ক্রীনের বাম পাশে “Installing Devices” নামে একটি চলমান প্রক্রিয়া শুরু হবে। এবং ঠিক  এই সময় আপনি আপনার Keyboard থেকে SHIFT + F10 চাপুন। একটি command prompt অপশন আসবে। নিচের ছবিটি দেখুন

৯ এখন আপনি এই command prompt -এ NUSRMGR.CPL লিখে ENTER কি চাপুন। নিচের মত একটি অপশন আসবে

১০ এখন এই অপশন থেকে আপনি আপনার User account select করুন। এরপর নিচের মত একটি ছবি আসবে

১১ এখন আপনি এইখান থেকে আপনার ঐ User account এর জন্য নতুন করে PASSWORD দিয়ে এই অপশনটাকে এবং command prompt বন্ধ করে দিন।
১২ এরপর আপনার computer বাকি কাজগুলো শেষ করবে।
বলা বাহুল্য যে, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনার computer -এ থাকা আগের এক্সপি সেটিংসের কোন CHANGE হবে না।
How to recover forgot administrator user account password in windows xp    এর বাংলা অনুবাদ
আরো পড়ুন ...

আপনি কোন ফাইল সিস্টেম ব্যবহার করবেন FAT,FAT32 অথবা NTFS ?

আমরা কম বেশি সবাই জানি যে, Hard Disk ৩ ধরনের ফাইল সিস্টেম ব্যবহার করে। আর তা হল FAT, FAT32 এবং NTFS আর এই ৩ ধরনের ফাইল সিস্টেম নিয়ে অনেকের মধ্যে কিছুটা সমস্যা দেখা দেয়, কোন ফাইল সিস্টেমটা ব্যবাহার করব এবং কেন? আজকে আমি আমার এই পোষ্টে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।
FAT : এই ফাইল সিস্টেমটি windows xp এর আগের অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে ব্যবহার করা হত। যেমন Microsoft Xp Professional, Microsoft Winodws 2000 Professional, Microsoft Windows NT Workstation 4.0, Microsoft 95 OSR2, Windows 98, Microsoft Windows Millennium Edition, MS-DOS এইগুলোতে। এই ফাইল সিস্টেম বেশি হলে ২ GB ব্যবহার করতে পারে একটি Hard dsik partition এর জন্য এবং এর বেশি ব্যবহার করার ক্ষমতা এর নেই। এই ফাইল সিস্টেম ৬৪ KB ব্যবহার করে Cluster এর জন্য।
FAT32 : এই ফাইল সিস্টেমটি  window xp professional, windows 2000 professional, windows 95, windows 98 এবং windows millennium ব্যবহার করা হয়। এই ফাইল সিস্টেম বেশি হলে ৩২ GB ব্যবহার করতে পারে একটি Hard dsik partition এর জন্য।এই ফাইল সিস্টেম ১৬ KB ব্যবহার করে Cluster এর জন্য।
NTFS : এই ফাইল সিস্টেম Windows এর একটি দারুন ফাইল সিস্টেম। এটি Microsoft Windows NT workstation 4.0, Windows 200 Professional, Windows XP Professional এবং এর পরের অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে কাজ করে। এর কোন সীমাবদ্ধতা নেই Hard disk partition তৈরি করার জন্য। এটি মাত্র ৪ KB ব্যবহার করে cluster এর জন্য। এর মধ্যে নতুন যে বৈশিষ্ট্যগুলো আছে তা হল -
১ স্থায়িত্ব এর একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য। আমরা মাঝে মাঝে বলে থাকি যে Hard Disk কোন সমস্যা থাকলে এর কোন Bad Sector আছে কিনা চেক করার জন্য। আর এর জন্য আমার যে কমান্ডটি ব্যবহার করি তা হল CHKDSK। আপনি যদি NTFS ফাইল সিস্টেম ব্যবহার করেন তাহলে ঐ Bad sector টি NTFS এর সাহায্যে ঠিক করা যায় এবং NTFS  ঐ Bad sector টি আর ব্যবহার করে না।
২ নিরাপত্তা এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। NTFS আপনাকে দুটি উপায়ে নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। Security এবং Encryption.
৩ NTFS এর সাহয্যে আপনি আপনার Hard Disk-এর জায়গা সেভ করতে পারবেন Compress Utility ব্যবহার করে
৪ NTFS আপনাকে FAT এবং FAT32 এর মত সীমাবদ্ধতা দেয় না Hard Disk Partition তৈরি করার সময়।
৫ NTFS ফাইল সিস্টেম ব্যবহার করা যায় Windows XP, Windows 2000 Professional, Microsoft  Windows NT Workstation 4.0 এবং এর পরের অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে।
৬ তাছাড়া এই NTFS ফাইল সিস্টেম এর সাহায্যে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন Disk Quota (এর সাহায্যে আপনি ঠিক করে দিতে পারবেন কোন USER কি পরিমান একটি HARD Disk Partition এর জায়গা ব্যবহার করতে পারেব ), Disk Mmout (এর সাহায্যে আপনি একটি Hard Disk Partition এর সাথে অন্য Hard Disk Partition এর লিঙ্ক দিতে পারবেন, যাতে করে আপনার কোন Hard disk এর জায়গা শেষ হয়ে গেলে অন্য Partition ব্যবহার করে)
এখন ঠিক করুন, আপনি কোন ফাইল সিস্টেম ব্যবহার করবেন FAT,FAT32 নাকি NTFS ?
আরো পড়ুন ...

Encryption ব্যবহারের সাহায্যে আপনার প্রয়োজনিয় ফাইল অথবা ফোল্ডার কে নিরাপদে রাখুন ৯৯.৯৯%

আমরা কম বেশি সবাই আমাদের নিজেদের প্রয়োজনে বিভিন্ন ফাইল অথবা ফোল্ডারের security নিয়ে একবার হলেও চিন্তা করে থাকি। যারা NTFS ব্যবহার করেন তারা হয়ত সবাই জানেন যে Encryption নামে একটি অপশন আছে যেটির সাহায্যে আপনি আপনার ফাইল অথবা ফোল্ডারকে secure রাখতে পারবেন ৯৯.৯৯%, এই অপশনটি ব্যবহারের জন্য নিচের পদ্ধতিটা দেখতে পারেন।
Go to desired file or folder location -> right click your mouse – > go to properties -> from general option go to Advanced -> from here check the “Encrypt contents to secure your data” -> click OK twice. নিচের ছবিটি দেখুন
benefit of ntfs file system


আমরা হয়ত সবাই এই ENCRYPTION এর কথা জানি। কিন্তু এর মধ্যে কিছু ব্যাপার রয়েছে যা হয়ত অনেকের অজানা। আর তা হল
১ আপনি এক সাথে Compression এবং Encryption ব্যবহার করতে পারবেন না। কারণ এই দুই সেবা এক অপরের বিপরীত মূখি হিসেবে কাজ করে।
২ আপনি যখন কোন ফাইল অথবা ফোল্ডারের উপর ENCRYPTION ব্যবহার করবেন তখন computer নিজ থেকে একটি SECURITY KEY ব্যবহারকারির এক্যাউন্ট এবং ঐ ফাইল/ফোল্ডারের মধ্যে দিয়ে দেয়, যা computer অন্য কারো সাথে শেয়ার করে না। এমনকি Administrator group related user account এর কাছে এই Security Key থাকে না। যার কারণে ঐ User accout ছাড়া ঐ ফাইল অথবা ফোল্ডার অন্যের পক্ষে ব্যবহার করা সম্ভব হয়র উঠে না।
মনে রাখবেন : যেহেতু computer Security key শুধুমাত্র ঠিক করা user account এবং files/folders এর মধ্যে থাকে, সেহেতু যদি কোন কারণে আপনি ঐ user account ডিলিট করে দিলে আপনার পক্ষে ঐ ফাইল অথবা ফোল্ডারগুলো ব্যবহার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে।
আরো পড়ুন ...

খুব সহজে আপনার computer এর অপ্রয়োজনিয় ফাইলগুলো ডিলিট করুন

আমরা কম বেশী সবাই জানি, যখন computer ব্যবহার হয় তখন computer নিজ প্রয়োজনে কিছু ফাইল জমা করে। এবং এই ফাইলগুলো পরে আর কোন প্রয়োজনে আসে না যেমন : temp,recent,history file এখন এই ফাইলগুলো বার বার computer ব্যবহাররে পর ডিলিট করা বেশ বিরক্তিকর। এখন আপনি ইচ্ছে করলে খুব সহজে এই ঝামেলা থেকে মুক্ত হতে পারেন শুধুমাত্র একটি .cmd ফাইল এর সাহায্যে।
আপনি নিচের লেখাগুলো একটি নোটপ্যাডে কপি করে yourname.cmd নামে সেভ করে এর উপর দুইবার ক্লিক করুন। ২ সেকেন্ডের মধ্যে আপনার সব ফাইল ডিলিট হয়ে যাবে।
@echo off
if %username% == Administrator.WINDOWS goto admin
REM ** Delete User Files **
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Recent”
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temp”
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\History\History.ie5″
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temporary Internet Files\content.ie5″
goto end
:admin
REM ** Do some extra stuff here **
REM ** What ever you want….. **
ECHO You are a Administrator
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Recent”
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temp”
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\History\History.ie5″
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temporary Internet Files\content.ie5″
REM ** Do more stuff here **
REM ** Blah, blah, blah……**
:end
exit
আরো পড়ুন ...